নিউজিল্যান্ডের দেওয়া টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধরাশয়ী হন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি আর কেএল রাহুল। প্রত্যেকেই এক রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরত যান। লীগ পর্যায়ে দলের হয়ে লাগাতার রান করেছিলেন তারা। এরপর দীনেশ কার্তিক সেট হওয়ার চেষ্টা করেন কিন্তু তিনি প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। ৪ উইকেট পরার পর সকলের আশা ছিল যে মহেন্দ্র সিং ধোনি আসবেন কিন্তু তা হয়নি। তার জায়গায় ব্যাট করতে আসেন হার্দিক পান্ডিয়া।
ঋষভ পন্থ তরুণ ব্যাটসম্যান, কিন্তু বিরাট কোহলির দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে আউট হওয়ার পর ঋষভ পন্থ ব্যাটিং করার জন্য আসেন। সেই সময় বিরাট মাঠে ছিলেন ফলে পন্থকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত রবি শাস্ত্রীই নিয়ে থাকবেন।
পন্থ পিচে সেট হয়ে গিয়েছিলেন। আর তার কাছ থেকে ভাল ইনিংসের আশা ছিল কিন্তু তিনি তা করতে পারেননি। ওয়ানডে ক্রিকেটে তিনি ৩০-৪০ রানের বেশ কিছু ভাল ইনিংসে খেলেন কিন্তু একটিও হাফ সেঞ্চুরি করতে পারেননি।
ক্রিজে ভালোই মানিয়ে নিয়েছিলেন ঋষভ পন্থ। কিন্তু বড় শট খেলার প্রচেষ্টায় ৩২ রান করেই তিনি প্যাভিলিয়নে ফেরত যান। স্যান্টনারের বলে মিড উইকেটের উপর দিয়ে হঠাৎই ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে কলিন গ্র্যান্ডহোমের হাতে ধরা পড়েন ঋষভ। তাকে এভাবে আউট হতে দেখে ড্রেসিংরুমে বসেই রাগে লাফিয়ে ওঠেন অধিনায়ক কোহলি!
এরপর অধিনায়ক কোহলি ড্রেসিং রুম থেকে রাগে ব্যালকনিতে বেরিয়ে আসেন। সেখানে দলের কোচ রবি শাস্ত্রী বসে ছিলেন আর অধিনায়ককে তার উপর মেজাজ দেখাতে দেখা যায়। কোহলি কোচকে কি বলেছেন তা তো জানা যায়নি কিন্তু তাকে যথেষ্ট রাগান্বিত দেখিয়েছে। অন্যদিকে শাস্ত্রী কিছু বলেননি।