শুধু পুরুষরাই নন, অনেক নারীরাও এখন বিপুল অর্থ-বিত্তের মালিক। বিশ্বের সবচেয়ে সেরা ৯ ধনী মুসলিম নারীর ছবি নিয়ে এবারের অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।
প্রিন্সেস আমিরা আল-তাউয়িল, সৌদি আরব: প্রিন্সেস আমিরার জন্ম ১৯৮৩ সালের ৬ই নভেম্বর তারিখে। ধনী এ নারীর স্বামী প্রিন্স আল-ওয়ালিদ বিন তালালের বয়স ৫৮। তিনি বিশ্বের ২৬জন সেরা ধনী ব্যক্তিদের অন্যতম
মহারানি রানিয়া, জর্ডান: জর্ডানের রাজা আবদুল্লাহ ইল ইবন আল-হুসেনের স্ত্রী রানিয়ার জন্ম ১৯৭০ সালের ৩১শে আগস্ট। আবদুল্লাহ রাজা হন ১৯৯৯ সালে। ছবিতে মহারানি রানিয়াকে ইসলামিক স্টেট জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রদর্শনে অংশগ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে।
প্রিন্সেস মজিদা নুরুল বোলকিয়াহ, ব্রুনাই: প্রিন্সেস মজিদা নুরুল বোলকিয়াহ ব্রুনাই-এর সুলতান হাসানাল বোলকিয়াহ-র দ্বিতীয় নাতনী। তার জন্ম ১৯৭৬ সালের ১৬ই মার্চ। খায়রুল খলিলের সঙ্গে বিবাহ হয় ২০০৭ সালে। খলিলও রাজপরিবারের সদস্য এবং প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে কাজ করেছেন।
প্রিন্সেস হাজাহ হফিজা সুরুরুল বোলকিয়াহ: ব্রুনাই-এর সুলতানের চতুর্থ কন্যা প্রিন্সেস হফিজার জন্ম ১৯৮০ সালের ১২ই মার্চ তারিখে। তার পিতা সুলতান হাসানাল বোলকিয়াহকে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য করা হয়। ব্রুনাই-এর সুলতানের গাড়ির সংখ্যা ৭,০০০ আর তার প্রাসাদে কামরার সংখ্যা ১,৭০০।
সুলতানাহ নুর জাহিরা, মালয়েশিয়া: রাজা আল ওয়াথিকু বিল্লাহ তুয়ানকু মিজান জয়নালের স্ত্রী সুলতানার জন্ম ১৯৭৩ সালের ৭ই ডিসেম্বর তারিখে। সুলতানাহ স্বয়ং ধনী পরিবারের সন্তান। পিতার কাছ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি পেয়েছেন জাহিরা।
শেখা মোজাহ বিন্তি নাসের আল-মিসনদ, কাতার: শেখ হামাদ বিন খলিফা আল-থানির দ্বিতীয় স্ত্রী শেখার জন্ম ১৯৫৯ সালে। তার স্বামীর সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় সাত বিলিয়ন পাউন্ড।
শেখা হানাদি বিন্তি নাসের বিন খালেদ আল থানি, কাতার: রিয়াল এস্টেট, পুঁজি বিনিয়োগ আর ব্যাংক ম্যানেজারি থেকে শেখা হানাদির অর্জিত সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ১৫ লিবিয়ন ডলার, বলে শোনা যায়। তিনি নিঃসন্দেহে কাতারের সবচেয়ে ধনী নারীদের অন্যতম
প্রিন্সেস লাল্লা সালমা, মরক্কো: প্রিন্সেস লাল্লার জন্ম ১৯৭৮ সালের ১০ই মে। তার পিতা ছিলেন শিক্ষক। লাল্লার বিবাহ হয় মরক্কোর রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদের সঙ্গে। দুই সন্তানের জননী লল্লারস্বামী সম্পত্তির পরিমাণ আড়াই বিলিয়ন ডলার বলে মনে করা হয়।