Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

omidulচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার নাস্তিপুর সীমান্তে ভারতের অভ্যান্তরে দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের কোপে নিহত বাংলাদেশি ওমিদুল ইসলামের (৩৬) লাশ তিন দিন পর ফেরত দিলো ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে নাস্তিপুর সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে লাশ ফেরত দেয় বিএসএফ। নিহত ওমিদুল ইসলাম উপজেলার নাস্তিপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে।

chardike-ad

বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার সকালে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার নাস্তিপুর সীমান্তে ভারতের অভ্যান্তরে বাংলাদেশি নাগরিক ওমিদুলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা ক্ষতবিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখে উভয় সীমান্তে বসবাসকারীরা। খবর পেয়ে ভারতের কৃষ্ণনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

অপরদিকে, ভারতের অভ্যান্তরে দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের কোপে নিহত ওমিদুলের লাশ ফেরত চেয়ে বিজিবি সোমবারই বিএসএফকে পতাকা বৈঠকের আহবান জানিয়ে পত্র দেয়।

বিজিবির পত্র পেয়ে বিএসএফ লাশ ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু করে। ভারতে বাংলাদেশীর লাশ ময়নাতদন্তসহ অন্যান্য কাজ শেষ করে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার নাস্তিপুর সীমান্তে ৮০নং মেইন পিলারের টি ১১নং পিলারের নিকট বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ পতাকা বৈঠকে মিলিত হয়।

বৈঠক শেষে বাংলাদেশী নাগরিক উপজেলার নাস্তিপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে ওমিদুল ইসলামের লাশ বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ। পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দর্শনা বিওপির কোম্পানি কমান্ডার মতিয়ার রহমান ও বিএসএফর পক্ষে ভারতের বিজয় নগর বিএসএফ এর কোম্পানি কমান্ডার সুরদ্র শিং।