Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

biman-bdবিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হচ্ছে আরও একটি ড্রিমলাইনার। আগামী নভেম্বর মাসের শেষ দিকে এটি বাংলাদেশে আসতে পারে। নতুন ড্রিমলাইনারটি যুক্ত হলে বিমান বাংলাদেশের উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়াবে ১৬টিতে। বিমান বাংলাদেশ সূত্রে এ খবর পাওয়া গেছে। এর আগে গত ১৯ আগস্ট বিমানে বহরে প্রথম ড্রিমলাইনার যুক্ত হয়। যার বাণিজ্যিক পথচলা এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।

ঢাকা-সিঙ্গাপুর ও ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে এই ড্রিমলাইনার চলাচল করছে। যার ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে, ট্যাক্স ও চার্জ বাদে ঢাকা-সিঙ্গাপুর-ঢাকা রুটে ইকোনমি ক্লাসের ২০০ ইউএস ডলার এবং ঢাকা-কুয়ালালামপুর-ঢাকা রুটে ইকোনমি ক্লাসে ২৯০ মার্কিন ডলার।

chardike-ad

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন বিমান ক্রয়ের জন্য ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ইউএস ডলারের চুক্তি করে। ইতোমধ্যে বহরে যুক্ত হয়েছে ছয়টি বিমান। বাকি চারটি বিমান হলো বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার। এর প্রথমটি এরইমধ্যে বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে।

টানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম এই ড্রিমলাইনার চালাতে অন্যান্য বিমানের তুলনায় ২০ শতাংশ কম জ্বালানি লাগবে।এই ড্রিমলাইনে আসন সংখ্যা ২৭১টি। এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি আর ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাস। প্রতিটি আসনের সামনে প্যানাসনিকের এলইডি এস-মনিটর রয়েছে।

অত্যাধুনিক বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩ হাজার ফুট দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময়ও ওয়াইফাই সুবিধা পাচ্ছেন যাত্রীরা। বিমানে ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে প্রত্যেক যাত্রী ১৫ মিনিটের জন্য বিনামূল্যে ১০ মেগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন। এরপরও কোনও যাত্রী ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলে তাকে চার্জ দিতে হয়। এছাড়া মোবাইল ফোনে রোমিং সুবিধা থাকলে আকাশে উড্ডয়নের সময় কল করতে পারেন যাত্রীরা।