গত বছরের এপ্রিল থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ২৬ হাজার বিদেশীকে দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যাদের মধ্যে আইএসএসসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যরাও ছিলেন। দক্ষিণ কোরিয়ার আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে এইসব তথ্য জানা যায়।

chardike-ad

কোরিয়ান সরকার প্যাসেঞ্জার স্ক্রিনিং সিস্টেমের মাধ্যমে অপরাধীদের সনাক্ত করে থাকে। গত বছরের এপ্রিল থেকে সন্ত্রাসী, জঙ্গি এবং অন্যান্য অপরাধের সাথে জড়িত বিদেশীদের সনাক্ত করার জন্য অত্যাধুনিক সিস্টেম ব্যবহার করছে বলে রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে। এয়ারলাইন্স থেকে প্যাসেঞ্জারদের লিস্ট পাওয়ার পরপরই স্ক্রিনিং শুরু করে সংস্লিষ্ট বিভাগগুলো।

বর্তমান সরকারের একজন পার্লামেন্টর সদস্য কিম থে সুপ জানিয়েছেন প্রতিমাসে প্রায় ১৫শ বিদেশীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যার মধ্যে ইন্টারপোলের সন্ত্রাসী তালিকায় থাকা ব্যক্তিও ছিলেন। তিনি জানান কোরিয়ায় অবৈধভাবে ছিলেন কিংবা থাকা অবস্থায় সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন এমন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ব্যক্তিরাও কোরিয়া প্রবেশের চেষ্টা চালিয়েছে। এইসব অভিযোগে ১ হাজার ৬২১ জন বিদেশীকে কোরিয়ায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি।