Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

griezmanবিশ্বকাপের ফাইনালটাও হচ্ছে ফাইনালের মত। কেউ কাউকে ছাড় দেওয়ার মত নয়। উত্তেজনাকর ফাইনালে শুরুতে ফ্রান্স এগিয়ে গেলেও পরবর্তীতে সমতায় ফেরে ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু ৩৮ মিনিটে গ্রিজম্যানের করা পেনাল্টি গোলে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। ১৯৭৪ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালের পর প্রথমবারের মত বিশ্বকাপের প্রথমার্ধে ৩ গোল দেখলো সবাই।

বিশ্বকাপের ফাইনালে মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণ করে খেলতে থাকে ক্রোয়েশিয়া। বল নিজেদের দখলে নিয়ে আক্রমণাত্মকভাবে খেলতে থাকে প্রথমবারের মত ফাইনাল খেলা দলটি।

chardike-ad

চমকের বিশ্বকাপে ফাইনালের মঞ্চেও আরো একবার চমক দেখলো সবাই। ফাইনালের মঞ্চে ১৮ মিনিটেই ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। ডি বক্সের বাইরে থেকে গ্রিজম্যানের ফ্রি কিকে মানজুকিচের আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়ে ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু পিছিয়ে পড়ে আক্রমণের ধার আরো বাড়িয়ে দেয় ক্রোয়াটরা।

২১ মিনিটে ভিদার শট একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ২৮ মিনিটে ডি বক্সের বাইরে পেরেসিচকে ফাউল করে ফ্রি কিক পায় মদ্রিচ। মদ্রিচের নেওয়া ফ্রি কিক থেকে ভিদার ক্রসে বা-পায়ের দুর্দান্ত শটে গোল করে ক্রোয়েশিয়াকে সমতায় ফেরান ইভান পেরেসিচ।

গোল খেয়েও কি বসে থাকার পাত্র ফ্রান্স? ফেবারিটের তকমা লাগানো ফ্রান্স ৩৫ মিনিটে কর্নার থেকে আক্রমণ করলে ইভান পেরেসিচের হাতে বল লাগলেও রেফারি এড়িয়ে যান। কিন্তু ভিএআরের মাধ্যমে রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন।

ফাইনালের মঞ্চেও ভিএআর নির্ধারক হয়ে দাড়ালো। স্পট কিক থেকে টুর্নামেন্টে নিজের ৪র্থ গোলটি করে ফ্রান্সকে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে দেন অ্যান্তনিও গ্রিজম্যান। ম্যাচের বাকি সময়ে আর কোন গোল না হলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় ফ্রান্স।