রায়ান মাত্র চার বছর বয়সে পরিবারের সহায়তায় ‘রায়ান টয়রিভিউ’ নামে ইউটিউব চ্যানেল চালু করেছিল। তার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা কোটি ছাড়িয়েছে। সাবস্ক্রাইবারের বিবেচনায় কানাডার জনপ্রিয় ইউটিউবব্যক্তিত্ব লিলি সিংকেও ছাড়িয়ে গেছে এ খুদে ইউটিউবার। বর্তমানে ছয় বছর বয়সী রায়ানের আয় পৌঁছেছে ১ কোটি ১০ লাখ ডলারে। ফোর্বস প্রকাশিত ২০১৭ সালের সর্বাধিক পারিশ্রমিক পাওয়া ইউটিউব স্টার তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রায়ান। ইউটিউবে শুধু খেলনা ও ক্যান্ডি রিভিউয়ের ভিডিও আপ করে এ অর্থ আয় করেছে রায়ান।
শিশুরা খেলনা ভালোবাসে, কিন্তু খুব কমই দেখা যায়, যে কিনা বিভিন্ন খেলনার রিভিউ ইউটিউবে আপ করে কয়েক মিলিয়ন ডলার আয় করেছে।
জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব। গুগল অধিকৃত সেবাটিতে এমন কিছু নেই, যে বিষয়ে ভিডিও পাওয়া যায় না। ইউটিউবের কার্যক্রম এখন শুধু ভিডিও শেয়ারিং বা দেখানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। বিশ্বব্যাপী অনেক মানুষের আয়েরও উত্স হয়ে উঠেছে সেবাটি। অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটাই সত্যি। সাইটটি থেকে কোটি কোটি ডলার আয় করছেন অনেকে। চলতি বছর ইউটিউব থেকে যারা কোটি ডলার আয় করেছেন, তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ফোর্বস। এ তালিকার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক রায়ান।
‘রায়ান টয়রিভিউ’ চ্যানেলের বর্ণনা অনুযায়ী রায়ান খেলনা হিসেবে গাড়ি, রেলগাড়ি, লেগো, সুপারহিরো, ডিজনি টয়, ওপেন সারপ্রাইজ এগ, প্লে ডো, পিক্সার ডিজনি কার, ডিজনি প্লেন, মনস্টার, মিনিয়ন, প্লে টাইম অ্যাট দ্য ফান ও ফ্যামিলি ফান অ্যাডভেঞ্চারসহ আরো বেশকিছু খেলনা পছন্দ করে।