Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

Qatarকাতার-সৌদি দ্বন্দ্ব নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য যখন অস্থির, তখনই খবর বেরোলো যে, এই অস্থিরতার পিছনে সৌদি আরবের সঙ্গে আছে আরব আমিরাত-ইসরায়েল। আর কোণঠাসা হয়ে পড়া কাতারের সঙ্গে তুরস্ক ও ইরান।

দিন কয়েক আগে কাতারের বিরুদ্ধে হামাসকে অর্থায়নের অভিযোগ তুলে সৌদি আরব। তাদের দাবি, কাতারের হামাসকে সহায়তা করার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের অভ্যন্তরীণ চুক্তি ভেঙে গেছে। এই অভিযোগে কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে সৌদি আরব ও আরব আমিরাতসহ চারটি দেশ। পরে জর্ডাও তাদের সঙ্গে যোগ দেয়।

chardike-ad

এই পরিস্থিতি কোণঠাসা হয়ে পড়ে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ধনী দেশ কাতার। তবে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে তুরস্ক ও ইরান। ইরান এরই মধ্যে খাদ্যসামগ্রী পাঠিয়ে কাতারের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। আর তুরস্ক ঘোষণা দিয়েছে, প্রয়োজনে কাতারে সেনা পাঠাবে তারা।

কাতারের সঙ্গে সৌদির দ্বন্দ্বের পর কাতার প্রাথমিকভাবে কিছুটা নিরপেক্ষ অবস্থান নিয়েছিলো। কিন্তু তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েব এরদোগান দ্রুত অবস্থান বদল করে সরাসরি কাতারের পক্ষে অবস্থান নেন এবং সংসদে বলেন যে, এই পরিস্থিতিতে তুরস্ক কাতারকে সহায়তা করে যাবে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান জানিয়ে দ্রুত কাতারের উপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘কাতারের ভাইদের আমরা আলাদা করে দিতে পারি না। এই সঙ্কট নিরসনে তুরস্ক যা করা সম্ভব, তা করবে।’