Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

download (8)বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদের পটপরিবর্তনের মধ্যে সন্ত্রাসবাদের বড় ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ প্রতিবেদন, ২০১৫’-এ দক্ষিণ এশিয়া অংশে বাংলাদেশ সম্পর্কে এ কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে বাংলাদেশে বহুমাত্রিক সন্ত্রাসী আক্রমণের শিকার হয়েছে। বিদেশি, সংখ্যালঘু, পুলিশ, ধর্মনিরপেক্ষ ব্লগার এবং প্রকাশকদের হত্যাকাণ্ডের পর আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) এবং আল-কায়েদার নাম এসেছে।

chardike-ad

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ দুটি আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে। যদিও বাংলাদেশের সরকার দেশে জঙ্গি সংগঠনগুলোর উপস্থিতির কথা অস্বীকার করেছে বারবার। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের পর সরকার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এবং স্থানীয় সন্ত্রাসী সংগঠনের ওপর দায় চাপিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধ নেই এমন কয়েকটি দেশ রয়েছে যারা সন্ত্রাসবাদের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। দেশগুলো হলো- অ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ, বুরুন্ডি, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, আইভরি কোস্ট, ইথিওপিয়া, ইরান, ইসরাইল, মালি, মেক্সিকো, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও উগান্ডা।

‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ প্রতিবেদন-২০১৫’ অনুযায়ী, বিশ্বের দেশে দেশে অধিকাংশ প্রাণহানির জন্য জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটস (আইএস), আল-কায়েদা, বোকো হারাম ও তালেবান দায়ী।