ইপিএস সিস্টেম চালুর পর উল্লেখযোগ্যহারে কমেছে অবৈধ বিদেশী শ্রমিকের সংখ্যা। ইপিএস চালুর আগে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেইনি হিসেবে এবং অন্যান্য মাধ্যমে আসা বিদেশী কর্মীদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশই অবৈধভাবে কাজ করত। ইপিএস সিস্টেম চালুর পর থেকেই কমতে থাকে অবৈধ কর্মীর সংখ্যা। এই বছরে অবৈধ কর্মীর সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ১৬.৩ শতাংশে। ইপিএস সিস্টেম চালুর ১১ বছর পুর্তি উপলক্ষে একটি সেমিনার এই তথ্য দেওয়া হয়। সেমিনারে একটি জরিপের উপর ভিত্তি করে ইপিএস সিস্টেমের উপর বিদেশী কর্মীরা সন্তুষ্ট বলে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, কোরিয়ার কারখানাগুলোতে কর্মী সংকট দূর করতে বিদেশী কর্মী নিয়োগের জন্য ২০০৪ সালে শুরু হয় এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম বা ইপিএস। কোরিয়ান সরকারের শ্রম মন্ত্রণালয় এবং এইচআরডি কোরিয়া ইপিএসের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে। এশিয়ার ১৫টি দেশ থেকে কোরিয়া ইপিএস কর্মী নিয়োগ করে থাকে।