Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

bolywood-starsবলিউডের তারকারা তাদের বিভিন্ন ভালো কাজের জন্য তো খবরের শিরোনামে থাকেনই, তাছাড়া এদের অনেকই আবার তাদের মন্দ কাজের জন্যও দেখা যায় খবরের শিরোনামে। শুধু খবরের শিরোনামেই সীমাবদ্ধ নয় তারা, বিভিন্ন অপরাধমূলক অভিযোগ তো রয়েছেই এবং তার জেরে জেলেও যেতে হয়েছে। কারাভোগের স্বাদও পেয়েছেন তারা।

সঞ্জয় দত্ত
বেআইনি অন্ত্র রাখার জন্য এবং ১৯৯৩ এর মুম্বাই বিস্ফোরণে যুক্ত থাকার অপরাধে পাঁচ বছরের জেল হেপাজত হয় তার। এখন তিনি পুণের ইয়েরওয়াড়া সেন্ট্রাল জেলে আছেন।

chardike-ad

জন আব্রাহাম
২০০৬ সালে মুম্বাইতে নিজের হায়াবুসা বাইক দিয়ে দুজন পথচারীকে ধাক্কা মারেন। ৬ বছর ধরে কেস চলার পর ১৫ দিনের জেল হয় তার। কিন্তু তার আগেই তিনি জামিন পেয়ে যান।

ফারদিন খান
২০০১ সালে মাদক কিনতে যাওয়ার অপরাধে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কিন্তু পাঁচ দিনের মাথায় জামিন পেয়ে যান তিনি।

সাইফ আলি খান
প্রথমে ১৯৯৮ সালে ব্ল্যাকবাক হরিণ মারার ঘটনায় জড়িয়ে পড়েন তিনি। এরপর ২০১২ সালে তাজ হোটেলের ওয়াসাবি রেস্তোরায় ইকবাল শর্মা নামক একজনের সঙ্গে মারামারি করেন। ভারতীয় পিনাল কোডের ৩২৫ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করা হয় তাকে। কিন্তু তিনি কিছুক্ষণ পরে জামিন পেয়ে যান |

অঙ্কিত তিওয়ারি
‘আশিকি ২‘ তে ‘শুন রাহা হ্যায় না তু‘ গাওয়ার পর খ্যাতির শিরোনামে পৌঁছে যান এই গায়ক। গতবছর ৮ মে একজন অ্যাডভার্টাইজিং প্রফেশনালকে ধর্ষণ করার অভিযোগে গ্রেফতার হন ২৮ বছরের অঙ্কিত। সেই মহিলাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বহুবার নাকি ধর্ষণ করা হয়। ২৬ মে পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে থাকতে হয় তাকে।

রাজপাল যাদব
বলিউডের এই কমেডিয়ানকে চোখের জল ফেলতে হয় যখন দিল্লি হাই কোর্টের নির্দেশে জেল হেফাজত হয় তার। তিনি নাকি আদালতে ভুল তথ্য পেশ করেছিলেন। ১০ দিন জেলে থাকার পর জামিন পান তিনি।

মোনিকা বেদি
গ্যাংস্টারের বান্ধবী হলে জেলে তো যেতেই হবে। মোনিকাকে জালি পাসপোর্ট নিয়ে ঢোকার জন্য পর্তুগালে আটক করা হয়। আড়াই বছরের জন্য জেল হয় তার।

মধুর ভান্ডারকার
১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত নাকি ১৬ বার প্রীতি জৈন নামের একজন স্ট্রাগলিং অভিনেত্রীকে ধর্ষণ করেন মধুর। নয় বছর ধরে এই কেস লড়ার পরেও যখন মধুরের বিরুদ্ধে কিছু প্রমাণ হলো না‚ তখন সুপ্রিম কোর্ট থেকে তার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নেয়।

আদিত্য পাঞ্চোলি
এই বছর মার্চ মাসে জুহুর এক পাঁচ তারা হোটেলের বাউন্সারকে মারার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সেইখানকার ডি.জে নাকি তার পছন্দমত গান বাজান নি এই কারণে। পুলিশ প্রথমে তাকে গ্রেফতার করলেও কিছুক্ষণের মধ্যে জামিন পেয়ে যান তিনি।

শাইনি আহুজা
২০০৯ সালে পরিচারিকাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এই ঘৃণ্য কাজের জন্য সাত বছরের কারাদন্ডের আদেশ হয়। পরে অবশ্য তিনি জামিন পেয়ে যান। প্রিয়