নতুন এশিয়ান দেশ হিসেবে ক্রিকেটে উঠে আসছে ওমান। আগামী বছর ভারতে অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে সুযোগও পেয়ে গেছে তারা। নামিবিয়াকে হটিয়ে ক্রিকেটের নতুনতম সংস্করণের বৈশ্বিক আসরে সুযোগ করে নিয়েছে ওমান। এবারই প্রথম ক্রিকেটের কোনো বিশ্ব আসরে সুযোগ পেলো এশিয়ার এই দেশটি।
বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়ার পাশাপাশি আরো একটি অর্জনে সিক্ত হচ্ছে ওমানের ক্রিকেটাররা, আগামী চার বছরের জন্য আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছেন তারা। ওমান ক্রিকেটের জাগরণের জন্য এটাকে বড় এক পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
২০১৬ সালের ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে খেলার জন্য ওমানের সামনে বাধা ছিলো নামিবিয়া। ওমানের সামনে তারা দিয়েছিলো ১৪৯ রানের চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ দারুণভাবে মোকাবেলা করেছে ওমান। পাঁচ উইকেট হাতে রেখেই বিশ্বকাপে উঠে গেছে দেশটি।
ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টির বাছাই পর্বে ওমান একের পর এক চমক দেখিয়েছে। কানাডা, নেদারল্যান্ডস এবং আফগানিস্তানের মতো দলকে হারিয়েছে তারা। নতুন এশিয়ান দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মাতানোর জন্য তাদের প্রচেষ্টাটা চোখে পড়ছে দারুণভাবে।
ওমানের সাথে বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে আফগানিস্তানও। পাপুয়ানিউগিনিকে হারিয়েছে আফগানরা। তবে এবার বাদ পড়েছে বাংলাদেশের প্রতিবেশি রাষ্ট্র নেপাল। অল্পের জন্য টানা দ্বিতীয়বার ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে সুযোগ পায়নি তারা। নেপাল হতাশ করলেও দারুণভাবে সুযোগ কাজে লাগিয়েছে হংকং। তারাও ভারতের অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছে।