Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

mersমার্স ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারায় বিরূপ প্রভাব পড়ছে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতিতে। সোমবার নতুন করে দুই জনের মৃত্যুর পর দেশটিতে মার্স ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে।

দক্ষিণ কোরিয়ায় নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা। আর এ কারণে কমছে দেশটির সরকারের জনপ্রিয়তা। এর প্রভাবে অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব দেখা দেয়ায় উদ্বিগ্ন এশিয়ার ৪র্থ বৃহত্তম দেশটির ব্যবসায়ীক নেতারা। সোমবার এ ব্যাপারে আলোচনার জন্য এক জরুরী বৈঠকে বসেন তারা।

chardike-ad

এক ব্যবসায়ী নেতা বলেন, ‘মার্স ভাইরাসের প্রভাবে অর্থনীতিতে যে ধস নেমেছে তা কাটিয়ে ওঠতে ব্যবসায়ীদের এক হয়ে কাজ করতে হবে। এ জন্য কোরিয়া চেম্বার অব কমার্স এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থ পুনরুদ্ধার করতে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং আমরা তা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছি।’

এদিকে, মার্স ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেইসঙ্গে জনসচেতনতা বাড়াতে বেশকিছু তথ্য প্রকাশ করেছে ইউএই এর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্বাস্থ্য-মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ড. আল-আত্তার বলেন, ‘এখন পর্যন্ত বিশ্বে ১ হাজার ৩শ’ ৩৪ জনের মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের অনেকেই উটের সংস্পর্শে আসেননি। তাই মানুষের মধ্যে এ ভাইরাস কিভাবে ছড়ালো তা এখনও অজানা। যদিও এর কোনো প্রত্যক্ষ প্রমাণ নেই যে উট থেকেই এ ভাইরাস ছড়িয়েছে। তবুও বলব, মানুষের উচিত উটের দুধ এবং মাংস খওয়া থেকে বিরত থাকা।’

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০১৩ সালে প্রথম মার্স ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৭৫ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং ১২ জন মারা গেছে।

দেখুন সময় টিভির প্রতিবেদনঃ