Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

couch

অনেক নাটক হয়েছে। আর নয়। বাংলাদেশের জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৬ মাসের মধ্যে সাড়ে ৭ মাসই ছুটি কাটিয়েছেন লোডভিক ডি ক্রুইফ! তাহলে দলের কী অবস্থা হতে পারে? ভাবুন একবার। তাকে কি আর রাখা যায়?

chardike-ad

বাংলাদেশের দলের সেরা স্ট্রাইকার জাহিদ হাসান এমিলি তো আগেই বলেছিলেন, ‘বাফুফে একটি হাতি (কোচ)পুষছে।’ শেষ পর্যন্ত ব্যাপারটা দাঁড়াল সে রকমই।

বাংলাদেশের ফুটবলের বারোটা বাজাতে চেয়েছিলেন লোডভিক ডি ক্রুইফ? আর সেই বারোটা বাজানোর আগেই বিদায় হলো বাংলাদেশের কোচ লোডভিক ডি ক্রুইফ। কিন্তু সেই বিদায় রহস্যে ঘেরা।

বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গে সোমবার ডি ক্রুইফের সভায় দুই পক্ষই পৌঁছেছে নাটকীয় ঐকমত্যে। বিদায়ের আগে সম্পর্কটা যাতে আর তিক্ত না হয়, সেদিকে লক্ষ রেখে তৃতীয় পক্ষ অর্থাৎ ফিফার কাছে যাবে না কেউই।

তার মানে, কোচ ১৬ মাসের মধ্যে সাড়ে সাত মাসই হল্যান্ডে ছুটি কাটিয়েছেন বলে অভিযোগ জানাতে ফিফার কাছে যাওয়ার যে হুমকি দিয়েছিল বাফুফে। সেটির এখানেই শেষ।

সমঝোতার বিদায়ে আইনি কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে দুই পক্ষকেই। এটি একটি আন্তর্জাতিক মানের চুক্তি হওয়ায় চাইলেই হুট করে ইতি টানা যাবে না। তাই দুই পক্ষই নিজেদের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে বাদবাকি আইনি প্রক্রিয়া শেষ করবে। যার জন্য এক মাস সময় লাগবে।

বাফুফের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের যা বলার বলেছেন তাবিথ আউয়াল। সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি অবশ্য একটু রহস্য রেখে দেন, ‘বর্তমান চুক্তিটি আর এগিয়ে না নেওয়ার ব্যাপারে আমরা দুই পক্ষই সমঝোতায় পৌঁছেছি। তবে ভবিষ্যতে যে তার সঙ্গে আবার চুক্তি আমাদের হবে না সেটা বলব না, চুক্তি হবে সেটাও বলব না।’