Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

 

chardike-ad

চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি চন্দনকে (৩৮) কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (০৪ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১২টার দিকে ভৈরব বাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ভৈরব থানা ও চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা পুলিশের নেতৃত্বে একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে। চন্দনের গ্রেপ্তারের বিষয়টি ভৈরব থানার ওসি মো. শাহিন নিশ্চিত করেছেন।

চন্দন চট্টগ্রাম বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির মেথরপট্টি এলাকার মৃত ধারীর ছেলে।

চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি চন্দনকে (৩৮) কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (০৪ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১২টার দিকে ভৈরব বাজার রেলওয়ে স্টেশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ভৈরব থানা ও চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা পুলিশের নেতৃত্বে একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে। চন্দনের গ্রেপ্তারের বিষয়টি ভৈরব থানার ওসি মো. শাহিন নিশ্চিত করেছেন।

চন্দন চট্টগ্রাম বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির মেথরপট্টি এলাকার মৃত ধারীর ছেলে।

ওসি মো. শাহিন মিয়া বলেন, চন্দন ট্রেনে চট্টগ্রাম থেকে রওনা হয়ে বুধবার রাত সাড়ে ৭টায় ভৈরব রেলস্টেশনে নামেন। তার শ্বশুরবাড়ি ভৈরবের মেথরপট্টিতে। ট্রেন থেকে নেমে তিনি স্টেশনে ঘোরাঘুরি করছিলেন। তার ইচ্ছা ছিল রাত গভীর হলে শ্বশুরের বাসায় আশ্রয় নেবেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে আমরা তাকে গ্রেপ্তার করি। বর্তমানে তাকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। গ্রেপ্তারের বিষয়টি চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে পুলিশ আসলেই তাকে হস্তান্তর করা হবে।

তিনি বলেন, ওই হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের হলে প্রধান আসামি চন্দনকে ধরতে চট্টগ্রাম ডিবি গত দুদিন ধরে ভৈরবে অবস্থান করছিল। ডিবি জানতে পারে আসামি চন্দনের শ্বশুরবাড়ি ভৈরব এলাকায়। কিন্তু ডিবি তার খোঁজ পাচ্ছিল না। বুধবার তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে জানতে পারে তিনি ভৈরবে অবস্থান করছেন। পরে এ খবর জানানো হলে আমরা সন্ধ্যার পর থেকে ভৈরব রেলওয়েস্টেশনে অবস্থান নিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।

উল্লেখ্য, গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের এসি দত্ত রোডের এক বিল্ডিংয়ের সামনে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করা হয়। হত্যার ঘটনায় নিহতের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১০-১৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলার ১ নম্বর আসামি চন্দন। এ মামলায় পুলিশ আগেই ৯ জনকে গ্রেপ্তার করলেও প্রধান আসামি চন্দন ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিলেন।