Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

আ.লীগ নেতা হত্যায় ছাত্রজনতাকে জনকে আসামি করায় আল্টিমেটাম

 

chardike-ad

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হারাধন রায় ও তার সঙ্গী সবুজ নিহতের ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া ছাত্রজনতার ৪০০/৫০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করার প্রতিবাদে ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ। সেই সঙ্গে রবিবার (২০ অক্টোবর) বেলা ১১টায় রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টায় রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানার সামনে করা এক সমাবেশ থেকে এ আল্টিমেটাম দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ আখতার। এ সময় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন, গত ৪ আগস্ট রংপুরে সরকার পতনের দাবিতে বৈষম্যবিরোধীদের আন্দোলন চলাকালে রংপুর নগরীর সিটি বাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা আগ্নেয়াস্ত্র আর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা করে গুলি চালান। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে মহানগর আওয়ামী লীগের পশুরাম থানার সভাপতি হারাধন রায় ও তার সঙ্গী সবুজ নিহত হন। ঘটনার আড়াই মাস পর গোপনে নিহত আওয়ামী লীগ নেতা হারাধন রায়ের স্ত্রী কনিকা রানী বাদী হয়ে আন্দোলনকারী ৪০০/৫০০ জনকে অজ্ঞাত হিসেবে মামলা করেছেন।

এই বিষয়ে জানতে মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানায় অবস্থানকারী মোহাম্মদ শিবলী কায়সার জানান, তিনি এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবেন না। আপনারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।