Search
Close this search box.
Search
Close this search box.
missile
ফাইল ফটো

এবার নতুন প্রজন্মের ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। অব্যাহত সামরিক সক্ষমতা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির (কেসিএনএ) এক খবরে বলা হয়, পুলওয়াসাল-৩-৩১ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি এখনো পুরোপুরি তৈরির কাজ শেষ হয়নি। এতে বলা হয়, পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম করে এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে।

কেসিএনএর খবরে অবশ্য কতটি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হয়েছিল, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্রের এই পরীক্ষায় প্রতিবেশী দেশগুলোর নিরাপত্তায় কোনো প্রভাব পড়েনি। সুতরাং আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।

chardike-ad

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ গতকাল বুধবার বলেছেন, ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানোর বিষয়টি তারা বিশ্লেষণ করছেন।

১৯ জানুয়ারি পানির নিচে পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম ড্রোন ও কঠিন জ্বালানিচালিত মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষার পর নতুন করে নতুন প্রজন্মের এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হলো।

কেসিএনএর খবরে বলা হয়, বিদ্যমান ক্ষেপণাস্ত্রের সক্ষমতাকে আরও আধুনিক করার লক্ষ্যে এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। উত্তর কোরিয়া ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম কৌশলগত ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছিল।

কয়েক মাস ধরে কোরিয়া উপদ্বীপে উত্তেজনা বেশ বেড়ে গেছে। কারণ, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং–উন তার অস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন এবং তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের এই অঞ্চলের মিত্রদের পরমাণু যুদ্ধের উসকানিমূলক হুমকি দিচ্ছেন।ম উপকূল থেকে বেশ ‘কয়েকটি’ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ শনাক্ত করেছেন।

কেসিএনএর খবরে অবশ্য কতটি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হয়েছিল, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্রের এই পরীক্ষায় প্রতিবেশী দেশগুলোর নিরাপত্তায় কোনো প্রভাব পড়েনি। সুতরাং আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ গতকাল বুধবার বলেছেন, তারা উত্তর কোরিয়ার পশ্চিম উপকূল থেকে বেশ ‘কয়েকটি’ ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ শনাক্ত করেছেন।