Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রেকর্ড ৫ হাজার ৮৯১ জন শ্রমিক দক্ষিণ কোরিয়ায় গেছেন। দিনে দিনে দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের জন্য বড় শ্রমবাজার হয়ে উঠছে। দেশটিতে ২০২২ সালে রেকর্ড সংখ্যক শ্রমিক পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ কোরিয়ার চাহিদা অনুসারে পর্যায়ক্রমে এই শ্রমিক পাঠানো চলমান থাকবে। ২০২৩ সালের কোটায় প্রায় সাত হাজার কর্মী পাঠানোর প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

২০০৭ সালে দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে সমঝোতা চুক্তি হয়। ২০০৮ সাল থেকে দেশটিতে দক্ষ কর্মী পাঠানো শুরু হয়। গত বছর পর্যন্ত দেশটিতে ২৭ হাজারের বেশি কর্মী পাঠানো হয়েছে। সে বিবেচনায় শুধু ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত রেকর্ড ৫ হাজার ৮৯১ জন শ্রমিক দক্ষিণ কোরিয়ায় গেছেন। তবে ২০২৩ সালে দেশটিতে প্রায় সাত হাজার কর্মী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ সরকার।

chardike-ad

eps-worker

বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর তারা এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে নিম্ন ও মাঝারি দক্ষ কর্মী নিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার চাহিদা অনুসারে পর্যায়ক্রমে এই শ্রমিক পাঠানো চলমান থাকবে।

দেশটিতে ওভারটাইম পেমেন্ট মিলে কর্মীদের মাসিক বেতন ছাড়িয়ে যায় দুই থেকে তিন হাজার ডলার। সেইসঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়া বিদেশি কর্মীদের দুর্ঘটনা বিমাসহ রয়েছে চার ধরনের নিরাপত্তা বিমা। তাইতো পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে যেমন সৃষ্টি হচ্ছে শ্রমবাজার, সেইসঙ্গে রেমিট্যান্স খাতে যোগ হচ্ছে এক নতুন মাত্রা।