Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

sujonস্টিভ রোডসের বিদায়ের পর এখন সাকিব-তামিমদের জন্য নতুন প্রধান কোচ খুঁজছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। খুব দ্রুতই যে নতুন কোচ আসছেন না তা মোটামুটি পরিস্কার হয়ে গেছে। এ মাসের শেষেই শ্রীলঙ্কা সফরে যাবে টিম টাইগার। ওই সফরের জন্যই এখন একজন কোচ নিয়োগ দিতে চাইছে বিসিবি। সেটা ভারপ্রাপ্ত কোচ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কিন্তু এই মুহূর্তে দলের ভারপ্রাপ্ত কোচ হতে নারাজ খালেদ মাহমুদ সুজন। তিনি চান স্থায়ী দায়িত্ব।

জাতীয় দলের সাবেক এই অল-রাউন্ডার এর আগেও বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। গত বছরের জানুয়ারিতে দেশের মাটিতে ত্রিদেশীয় সিরিজ এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে তিনিই ছিলেন কোচ। তবে অভিজ্ঞতা মোটেও সুখকর ছিল না। যে কারণে ওই বছরের মার্চে শ্রীলঙ্কার মাটিতে অনুষ্ঠিত নিদাহাস ট্রফিতে টাইগারদের ভারপ্রাপ্ত কোচ হয়েছিলেন তখনকার পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ। ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তির সঙ্গেও বিশ্বকাপের পর বন্ধন ছিন্ন করেছে বিসিবি।

chardike-ad

কোচ নিয়োগ বিষয়ে আগামী ২২ জুলাই বোর্ড সভায় আলোচনা হবে। কিন্তু এর আগেই ২০ জুলাই শ্রীলঙ্কার উদ্দেশ্যে রওনা দেবে টিম টাইগার। সুতরাং এজন্য দরকার অন্তর্বর্তীকালীন কোচ। এ বিষয়ে খালেদ মাহমুদ সুজন গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমাকে এমন কিছু বলেনি (বিসিবি)। তবে অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে আমার কথা অনেকে বলছে। স্বল্প সময়ের জন্য আমার এ দায়িত্ব নেওয়া ইচ্ছে নেই। যদি লম্বা সময়ের জন্য দেয়, তাহলে অবশ্যই করব।’

লম্বা সময় বলতে আগামী ২০২৩ বিশ্বকাপ পর্যন্ত দায়িত্ব চান সুজন। সেটি না হলেও অন্তত আগামী ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত সময় চাইবেন তিনি। জাতীয় দলে লম্বা সময়ের জন্য কোচিংয়ের সুযোগ পেলে তিনি বোর্ডের বাকী সব দায়িত্ব ছাড়তে রাজী আছেন। সুজনের ভাষায়, ‘লম্বা মেয়াদে কোচের দায়িত্ব পেলে আমার বোর্ডের পরিচালক হিসেবে থাকার কথা না। আমাকে একটাই বেছে নিতে হবে। এখন আসলে এসব নিয়ে কথা বলা কঠিন। বোর্ডের সঙ্গে চুক্তি হলে তখন এসব নিয়ে বিস্তারিত কথা বলা যায়।’