Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

newzealand-muslimবিশ্বের সর্বত্রই মুসলমানরা নির্যাতিত নিপিড়িত এবং নিস্পেশিত। মুসলমানরা নির্যাতিত হলে সেভাবে ফলাও করে প্রকাশ করা হয় না বিশ্ব মিডিয়ায়। হাতে গোনো কয়েকটি মিডিয়া সোচ্চার হলেও অধিকাংশই নিরব ভূমিকা পালন করে থাকে।

গত শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে জুমার নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ওপর অতর্কিত গুলি বর্ষণ করে এক সন্ত্রাসী। তাকে গ্রেফতার করা হলেও তার পরিচয় সেভাবে প্রকাশ করা হয়নি। শুধু পরিচয় গোপন করাই নয়! তার চেহারাও প্রদর্শন করেনি নিউজিল্যান্ডের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আর এসব নিয়েই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে।

chardike-ad

আমব্রিন গাজ্জালি নামক এক মুসলিম, নিজের অফিসিয়াল টুইট বার্তায় লেখেন, বিশ্ব মিডিয়া এখন চুপ কেন? মুসলমান আক্রান্ত হয়েছে তাই! মাহমুদুল হাসান রুবেল নামে একজন টুইটারে লেখেন, যখন কোনো মুসলিম হত্যাকারীকে গ্রেফতার করা হয় তখন তার সব তথ্য বের করা হয়। পরিবারের কে কি করে তাও বাদ যায় না। এজন্য মুসলিম জাতিকে দোষারোপ করা হয়। তখন অনেকে আবার মুসলমানদের সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধের দাবি তোলেন। কিন্তু যখন কোনো অমুসলিম হত্যাকাণ্ড চালায় তখন, বলা হয় সে মানসিক ভাবে অসুস্থ্য। যারা এটা বলে তারা সত্যিকারের মুনাফিক!

জেসমিন জুহরি নামে একজন তার টুইটারে লেখেন ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে মুসল্লিদের ওপর হামলার পর, এখন ইন্দোনেশিয়ার জয়পুরা এবং সেনানি থেকেও খারাপ খবর এসেছে। আমি আশা করি আল্লাহ সকল মুসলমানদের জান মালের হেফাজত করবেন।

মাহিসিন নামে একজন টুইটারে লেখেন, নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে হামলার ঘটনা আবারও প্রমাণ করেছে, বিশ্বে মুসলমানরা অনিরাপদ। আমাদের মুসলমানদের অবশ্যই মনে রাখা উচিত, বিশ্ব মুসলমানদের জন্য হুমকি স্বরুপ।