Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

date treeএলাকায় নতুন কেউ এলে খেজুরগাছটি একবার দেখে যান। আবার কেউ কেউ শুধু খেজুরগাছটি দেখতেই দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন। প্রকৃতির খেয়াল দেখে অবাক হন তাঁরা। কারণ, খেজুরগাছটির সাতটি মাথা রয়েছে।

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার মনিকোঠা এলাকায় ওই খেজুরগাছের অবস্থান। মনিকাঠা বাজার থেকে সদরপুরের আটরশিগামী সড়কের পাশে সরকারি জমিতে খেজুরগাছটি জন্মেছে।

chardike-ad

আকোটের চর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, গাছটি কে কবে লাগিয়েছিলেন, তিনি জানেন না। সড়কের পাশে সরকারি জায়গায় গাছটি বেড়ে উঠেছে। কবে গাছটির সাত মাথা বিস্তৃত হয়েছে, তা–ও কারও জানা নেই।

মনিকোঠা গ্রামের কৃষক শেখ ইউসুফ (৫৫) জানান, ছোটবেলা থেকেই তিনি খেজুরগাছটি দেখছেন। ৫০ থেকে ৫৫ বছরের বেশি হবে গাছটির বয়স। স্থানীয় কাঠব্যবসায়ী ঠাকুর দাস বলেন, আগে সদরপুর উপজেলায় অনেক খেজুরগাছ ছিল। ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে অনেক খেজুরগাছ কাটা পড়েছে। এখন আর তেমন করে খেজুরগাছ চোখে পড়ে না। তবে গাছটি সাত মাথাবিশিষ্ট বলেই হয়তো কেউ কাটতে সাহস পায়নি।

সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মতিয়ার রহমান বলেন, সচরাচর এমন খেজুরগাছ দেখা যায় না। অতিরিক্ত ফাইটো (বৃদ্ধি বা গ্রোথ) হরমোনের কারণে অনেক সময় এমনটি হতে পারে।