ফেব্রুয়ারিতেই নজর কেড়েছিলেন তিনি। দক্ষিণ কোরিয়ায় শীতকালীন অলিম্পিকসে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে তাকে পাঠিয়েছিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ও তার ভাই কিম জং উন।
বলতে গেলে দুই কোরিয়ার বরফ গলার শুরু তখন থেকেই। শুক্রবার দুদেশের ঐতিহাসিক বৈঠকেও ভাইয়ের পাশে পাশেই দেখা গেল তাকে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম ইতিমধ্যেই বলতে শুরু করেছে, কিম জং উনের একমাত্র বোন কিম ইয়ো জং ধীরে ধীরে উত্তর কোরিয়ার দ্বিতীয় ক্ষমতাশালী ব্যক্তি হয়ে উঠছেন।-খবর আনন্দবাজারপত্রিকা অনলাইনের।
গত অক্টোবরে তাকে পলিটব্যুরোর গুরুত্বপূর্ণ পদে বসান কিম। তার পর থেকেই ভাইয়ের ছায়াসঙ্গী তিনি।
যে কোনো জরুরি বৈঠকে কিমের সঙ্গে থাকেন ইয়ো। মাস খানেক আগে কিমের বেইজিং সফরেও তার পাশে দেখা গিয়েছিল ইয়োকে। শুক্রবারও ব্যতিক্রম হয়নি।
কিমের সঙ্গে সীমান্ত পর হতে দেখা গিয়েছে তার বোনকে। বৈঠকেও হাজির ছিলেন ইয়ো।
পিস হাউস ভবনে রাখা অতিথিদের জন্য বইয়ে সই করার সময় ভাইকে কলম এগিয়ে দিতে দেখা গেছে তাকে।
দুদেশের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন যখন ইয়োর প্রশংসা করছেন, লজ্জা পেতেও দেখা গিয়েছে কিমের ৩০ বছর বয়সী বোনকে।