Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

mapচলতি বছর সারা বিশ্বে ১৪০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অষ্টম সুখী দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ব্রিটেনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিউ ইকোনমিকস ফাউন্ডেশন পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।

গতকাল শনিবার প্রকাশিত প্রতিষ্ঠানটির হ্যাপি প্ল্যানেট সূচকে বাংলাদেশ ৩৮ দশমিক ৪ স্কোর পেয়েছে।

chardike-ad

গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘গত ২৫ বছরে মানব উন্নয়নে বাংলাদেশ জোরদার উন্নতি করেছে। ২০১৪ সালে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে লোকবল নিয়োগ দিয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে ছিল বাংলাদেশ। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতির মুখে থাকা দেশটির জন্য এটা ছিল আবশ্যিক উদ্যোগ।’

জরিপে বলা হয়েছে, ‘জিম্বাবুয়ের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু অন্তত ২০ বছর বেশি, যদিও মাথাপিছু আয় একই। সীমিত সম্পদের মধ্যেও দেশটির অর্জন অনেক।’

হ্যাপি প্ল্যানেট সূচক পরিমাপে যা বিবেচনায় নেওয়া হয়—সবার জন্য টেকসই জীবনযাপন। এতে বিশ্বকে বলা হয়, দেশগুলো কীভাবে দীর্ঘ, সুখী ও টেকসই জীবন নিশ্চিত করতে পারে।

যে ফর্মুলায় সূচক তৈরি হয়েছে : জনগোষ্ঠী জীবনযাপন ও আয়ু বিবেচনায় নেওয়া হয়, এগুলো সমানভাবে সবার জন্য প্রযোজ্য কি না দেখা হয়, এর পর এর ফল প্রতিটি দেশের পরিবেশগত উদ্যোগের সঙ্গে মেলাতে হয়।

তালিকায় প্রথম ১০টি দেশ : ১. কোস্টারিকা, ২. মেক্সিকো, ৩. কলম্বিয়া, ৪. ভানুয়াতু, ৫. ভিয়েতনাম, ৬. পানামা, ৭. নিকারাগুয়া, ৮. বাংলাদেশ, ৯. থাইল্যান্ড ও ১০. ইকুয়েডর।

তালিকায় সবচেয়ে নিচে থাকা ১০ দেশ : ১৪০. সাদ, ১৩৯. লুক্সেমবার্গ, ১৩৮. টোগো, ১৩৭. বেনিন, ১৩৬. মঙ্গোলিয়া, ১৩৫. আইভরি কোস্ট, ১৩৪, তুর্কমেনিস্তান, ১৩৩. সিয়েরা লিওন, ১৩২. সোয়াজিল্যান্ড ও ১৩১. বুরুন্ডি।