Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

যাতায়াত সুবিধার জন্য মানুষ বহু ধরণের যানবাহনের আবিষ্কার করেছে। যার মধ্যে কোনটি পেট্রল-ডিজেলে চলে, কোনটি আবার নেহাৎ মনুষ্যচালিত শক্তিতেই চলে। এই প্রতিবেদনে রইল তেমনই কিছু মনুষ্যচালিত যানবাহনের কথা-

sukudu১। সুকুদু:
দু’টি ছোট ছোট চাকা, একটি হাতল, মালপত্র রাখার অনেকটা জায়গা, সব কিছুই কাঠের। এই হল সুকুদু। এই অসাধারণ যানটি বিশেষ করে পূর্ব কঙ্গোয় বানানো এবং ব্যবহার করা হয়। সুকুদু স্রেফ ঠেলে চালানো হয়, তার ইঞ্জিনের দরকার পড়ে না।

chardike-ad

jipni২। জিপনি:
ফিলিপিনের জিপনি ঠিক জিপ নয়, জিপ গোত্রীয় গাড়ি। ভস ভস করে ধোঁয়া বেরোয়, কেননা গাড়িগুলো খুবই পুরনো। গোড়াতে এই জিপনিগুলি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মার্কিন সৈন্যদের ফেলে রেখে যাওয়া জিপ থেকে তৈরি হতো। রংচং করা হত ফিলিপিনি ঢঙে৷ এখন অবশ্য নতুন মডেল কিনতে পাওয়া যায়।

moped৩। মোপেড:
ভিয়েতনামের হালকা অটোসাইকেল বা মোটরবাইকগুলি বিশেষভাবে জনপ্রিয়। রাজধানী হ্যানয়-এর বাসিন্দা ৬৫ লাখ, কিন্তু মোপেড চলে ৪০ লাখ। টুরিস্টরাও মোপেডে চড়ে শহর দেখতে বেশ পছন্দ করেন।

bamboo-train৪। বাঁশের ট্রেন:
আসল নাম হল নরি। ‘নরি’-তে আজ আর বিশেষ যাত্রী ওঠেন না। কিন্তু বাঁশের ট্রেন টুরিস্টদের কাছে খুবই প্রিয়। ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে ধানক্ষেতের মধ্যে দিয়ে, ছোটখাটো গাঁ পেরিয়ে যেতে ভালো লাগে বৈকি। দেখা মিলবে কম্বোডিয়ায়।

tuktuk৫। টুকটুক:
টুকটুক শুধু থাইল্যান্ডেই নয়, বিশ্বের বহু দেশে চলে। পর্যটকদের কাছে এটা খুবই প্রিয়, কেননা টুকটুক ট্যাক্সির চেয়ে সস্তা। টুকটুক-এর আরেক নাম হল অটো রিকশা৷

rikswa৬। সাইকেল রিকশা:
বাংলাদেশ আবন ভারতে সাইকেল রিকশা ছাড়া জীবন কল্পনাই করা যায় না। আধুনা সাইকেল রিকশার মডেলেও ঘটেছে হাজারো রকমফের।

bysysle৭। মালবাহী বাইসাইকেল:
ইউরোপে এখন সাইকেল থেকে রিকশা, অশ্বশক্তির বদলে পেশিশক্তিতে চলে, এমন সব ধরনের যানের চল৷ কাজেই জার্মানিতে এই ধরনের ‘লাস্টেনরাড’ বা মালবাহী সাইকেল মালপত্র বওয়া থেকে শুরু করে কচিকাঁচাকে কিন্ডারগার্টেনে পৌঁছে দেওয়া, সব কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।