Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

emiratসংযুক্ত আরব আমিরাতের ৪৩তম জাতীয় দিবস উপলক্ষে ৪৪টি দেশের অংশগ্রহণে দুবাইয়ের ডাউন টাউনে অনুষ্ঠিত হলো বৃহত্তম প্যারেড। দুবাই ডাউন টাউনে অনুষ্ঠিত এই প্যারেড উদ্বোধন করেন শেখ হামদান।

প্রথমবারের মতো লাল-সবুজের পতাকা ও পোশাক গায়ে জড়িয়ে এই প্যারেড মাঠে অংশগ্রহণের সুযোগ পেলো বাংলাদেশ।

chardike-ad

প্রায় তিন শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশির অংশগ্রহণে অন্য সব প্রবাসীদের চেয়ে সুন্দর ও সুশৃঙ্খল প্যারেড উপহার দিয়ে বাংলাদেশের সংস্কৃতির রূপের ঝলক দেখালো আমিরাত প্রবাসীরা।

এ প্যারেডের মাধ্যমে দুই দেশের সু-সম্পর্ক গড়ার সহায়ক শক্তি ও ইতিহাসে নতুন এক মাইলফলক সৃষ্টি করলো আমিরাত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

স্থানীয় সময় শনিবার বিকেল ৩ টায় দুবাই ডাউন টাউনে অনুষ্ঠিত প্যারেডে আমিরাত প্রবাসী বাংলাদেশিদের লাল, সবুজ আর সাদা রংয়ের পাজামা পাঞ্জাবিতে পুরুষ এবং বাসন্তী শাড়িতে সজ্জিত নারীদের হাতে হাতে শোভা পায় দোয়েল, শাপলা, কূলা, ঘুড়ি ও বিভিন্ন প্রতীকী আল্পনাসহ বাংলাদেশ ও আমিরাতের ছোট বড় পতাকা, ব্যানার।

লাজুক বর, পালকিতে নববধূ, সঙ্গে নৃত্যরত সখীরা, ঢোল বাদক, বংশী বাদকসহ একঝাঁক প্রবাসী বাংলাদেশির অংশগ্রহণ মুহূর্তে সবার দৃষ্টি কেড়ে নেয় বাংলাদেশি প্যারেড টিম।

বাংলাদেশি কমিউনিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এই প্যারেডের সার্বিক পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন প্রকৌশলী আহমেদ ইখতিয়ার পাভেল, প্রকৌশলী চৌধুরী মাহির ফারহান ও স্যোশাল ক্লাব দুবাইয়ের সভাপতি নওশের আলী।

প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ ও সুন্দর একটি প্যারেড উপহার দেয়ায় প্রবাসীদের ধন্যবাদ জানান সোশ্দিযাল ক্লাব সভাপতি নওশের আলী, তিনি আরও বলেন, আরব আমিরাত প্রবাসী বাংলাদেশিরা চাইলেই আমিরাতের জীবনধারার সঙ্গে সহাবস্থানে এসে মানিয়ে চলতে পারে এর একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো আমিরাত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ হলেও প্যারেড মাঠে বোঝার উপায় ছিলো না এবারই আমার প্রথম প্যারেডে অংশগ্রহণ করেছি। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণই পরিচালকদের অধিক সাহস জোগায় এবং প্যারেড সফল করতেও তরুণদের ভূমিকাই ছিলো উল্লেখ্যযোগ্য।