Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

E-cabআগামী ৫ বছরের মধ্যে ই-কমার্স সেক্টর দেশের সবচেয়ে বড় সেক্টরে পরিণত হবে বলে জানিয়েছেন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রাজিব আহমেদ।

শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপ লাউঞ্জে ই-ক্যাবের আনুষ্ঠানিক যাত্রা উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এ কথা বলেন।

chardike-ad

সংবাদ সম্মেলন রাজিব আহমেদ বলেন, আগামী ৫ বছরে মধ্যে মোবাইল, কম্পিউটার, গার্মেন্টসসহ সব খাতকে ছাড়িয়ে যাবে ই-কমার্স। বর্তমানে দেশে ৩০০ কোম্পানি অনলাইনে কেনাবেচা করে। এছাড়াও ৩ হাজারেরও বেশি ফেসবুক পেজে কেনাবেচা হচ্ছে।

তিনি বলেন, দেশের ই-কমার্স সেক্টরে উন্নতির লক্ষ্য নিয়ে আজ ই-ক্যাবের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলো। ইতিমধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেটের প্রায় ৭০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-ক্যাবের সদস্য হয়েছে।

রাজীব বলেন, আমরা এমন এক বাংলাদেশ দেখতে চাই যেখানে প্রতিটি গ্রামের মানুষ অনলাইনে তাদের পণ্য কেনা-বেচা করবে। আমাদের পর্যটন শিল্প, শিক্ষাসহ সবক্ষেত্রে ই-কমার্সের ছোঁয়া লাগবে। দেশের প্রতিটি জেলার বিখ্যাত পণ্যসমূহ অনলাইন শপিং সাইটের মাধ্যমে চলে যাবে সারা বিশ্বে। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই যাত্রা শুরু করছে ই-ক্যাব।

তিনি বলেন, দেশে কয়েকশ ই কমার্স প্রতিষ্ঠান থাকলেও আইন ও অবকাঠামো না থাকায় নিরাপদ লেনদেন সম্ভব হচ্ছে না। এমন কোনো প্রতিষ্ঠান নেই যারা ই-কমার্সের প্রতারনা রোধে কাজ করছে। এসব সমস্যাসহ পণ্য এবং সেবা সরবরাহ সমস্যা সমাধানে কাজ করবে ই-ক্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষা সচিব এন আই খান বলেন, বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে আন্তরিক। সেই সাথে ই-কমার্স ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

তিনি বলেন, ই-কমার্সকে ঢাকার বাইরে ৬৮ হাজার গ্রামে ছড়িয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের সবাইকে একত্রে কাজ করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সহ-সভাপতি সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, যুগ্ন সম্পাদক মীর শাহেদ আলী প্রমুখ।